মহেশখালী প্রতিনিধি:প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও আটক হচ্ছেন না মহেশখালীর হোয়ানক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি শান্তিলাল নন্দী। তিনি মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিকের ঘনিষ্ঠ সহযোগি। শান্তুিলাল নন্দী আটক না হওয়ায় সাধারণ মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে ক্ষোভ।
জানা যায়, মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক এমপি আশেক উল্লাহ রফিকের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শান্তি লাল নন্দী এখনো ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে গেছে। আটক না হওয়ায় শান্তিলাল নন্দী নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের নিয়ে গোপনে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থান স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পতনের পর মাস দুয়েক আত্মগোপনে চলে গিয়েছিলেন শান্তিলাল নন্দী। কিন্ত বর্তমানে তিনি প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করে আছেন।
অভিযোগ উঠেছে, ধর্মীয় নেতা বিশেষ করে পূজা উদযাপন পরিষদের উপজেলা সভাপতি পরিচয়ে স্বৈরাচারের দোসর শান্তি লাল নন্দী প্রকাশ্যেই বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানের মধ্যে গোপনে আশেক উল্লাহ রফিকের সাথে যোগাযোগ করে স্হানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ ও সংগঠিত করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন।
জুলাই অগাস্ট আন্দোলনের বাধাদানকারী শান্তি লাল নন্দী প্রকাশ্যে সামাজিক অনুষ্ঠানের মধ্যমে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের কে সংগঠিত করাকে মহেশখালী উপজেলা জুলাই যোদ্ধাদের মধ্যে এক ধরনের ক্ষোভ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।